শেখ হাসিনার সব ঠিকানায় ওয়ারেন্ট পাঠানো হয়েছিলো, কিন্তু তাকে পাওয়া যায়নি। অনলাইনে মামলা মোকাবিলা করতে চাওয়া প্রমাণ করে তিনি মামলা সম্পর্কে অবগত আছেন। তার অনুপস্থিতিতেই চলবে সাক্ষ্যগ্রহণ।
শনিবার (২ আগস্ট) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর গাজী তামীম এসব তথ্য জানান।
এর আগে গত ১০ জুলাই শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিচার শুরুর আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
তাদের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে ১৪০০ জন ছাত্র-জনতাকে হত্যা, হত্যার উসকানি, প্ররোচনা ও নির্দেশ দেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে।