চুয়াডাঙ্গায় কেরু চিনিকল এলাকায় বোমা সাদৃশ্য বস্ত উদ্ধার 

চুয়াডাঙ্গা দর্শনায় কেরু এ্যান্ড কোম্পানি এলাকায়  বৌমা সাদৃশ্য লাল টেপ মোড়ানো একটি বস্তুকে নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। বোমা সদৃশ্য বস্তু সন্দেহে এটিকে ঘিরে রেখেছে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা। 

আজ বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কেরুজ জেনারেল অফিস সংলগ্ন  ক্লাবের পাশের ঝোড়ের মধ্যে লাল টেপ মড়ানো একটি (কৌটা) বস্তু দেখতে পান কোম্পানির কয়েকজন নিরাপত্তা কর্মীরা। বোমা হতে পারে এই সন্দেহজনক হওয়ায় দ্রুত দর্শনা থানা পুলিশ ও আর্মি ক্যাম্পে খবর দেন তারা। 

এদিকে, খবর পেয়ে জেলা পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা-জীবননগর সার্কেল) জাকিয়া সুলতানা, দর্শনা থানা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) মুহম্মদ শহীদ তিতুমীর ও হুমায়ূন আহমেদের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। ঘটনাস্থলের আশপাশে কাউকেই যেতে দেয়া হচ্ছে না। পুলিশ সদস্যরা ঘিরে রেখেছেন। 

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা (বিপিএম-সেবা) এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, বস্তুটি কি জিনিস এটা এখনি বলা সম্ভব নয়। বোম্ব ডিসপোজাল টিমকে জানানো হয়েছে। 

ওসি মুহম্মদ শহীদ তিতুমীর বলেন, র‍্যাব-৫ এর বোম্ব ডিসপোজাল টিমকে জানানো হয়েছে। তারা ঘটনাস্থলে আসলে জানা যাবে এটি বোমা নাকি অন্য কিছু। 

এ বিষয়ে জানতে দর্শনা কেরু এ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পরিচালক রাব্বিক হাসান বলেন ক্লাবের পাশে বোমা সাদৃশ্য একটি বস্তু পাওয়া গেছে বোমা কিনা এটা এখনো নিশ্চিত নয় বোম্ব ডিসপোজাল টিম আসলে নিশ্চিত হওয়া যাবে আসলে এটা কি। তিনি আরো বলেন, এ ঘটনায় চিনিকলের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে। 

 

বিনিউজ/এম আর


  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আজ থেকে কলেজ ও প্রাথমিকে ঈদের ছুটি শুরু

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম হঠাৎ উত্থান-পতন

শাকিব-নিশো বিতর্ক নিয়ে মুখ খুললেন রায়হান রাফী

সীমান্তের শুন্যরেখায় শেষবারের মতো মৃত মায়ের মুখ দেখল বাংলাদেশের দু্ই মেয়ে।

৩০ দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শুরু

মহার্ঘ্য ভাতা নয়, বিশেষ প্রণোদনাই পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মাইক্রোবাসের ধাক্কা, নিহত তিন

বাজেট উপস্থাপন করছেন অর্থ উপদেষ্টা

সিকৃবির ৬ হলের নাম পরিবর্তন

১০

টুং টাং শব্দে মুখরিত কামারপট্টি

১১

প্রকৃতির খুব কাছে থাকতে চাই : বুবলী

১২