তিন দিন ধরে সূর্যের দেখা নেই দিনাজপুরে

শীতে জবুথবু উত্তরাঞ্চলের মানুষ। উত্তরের প্রায় সব জেলাই শীতে কাপছে। এরমধ্যে  সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুরে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। গত তিনদিন ধরে এ জেলায় সূর্যের দেখা মিলছে না।  কনকনে ঠান্ডায় কাবু হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের মানুষ। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) দিনাজপুরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

জানা যায়, গত তিনদিন ধরে এই জেলায় দেখা মিলছে না সূর্যের। উষ্ণতার আশায় কেউ কেউ আগুন জ্বালিয়ে শরীর গরম করে নিচ্ছে। আবার কেউ ভিড় জমাচ্ছেন চায়ের দোকানে। দূরপাল্লার গাড়িগুলো দিনের বেলাতেও চলাচল করছে হেডলাইট জ্বালিয়ে। সার্বিক পরিস্থিতিতে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া ও নিম্নআয়ের মানুষ।

দিনাজপুর শহরে কাজের সন্ধানে আসা দিনমজুররা বলেন, ঠান্ডা বেশি হওয়ার জন্য কাজকাম কম হচ্ছে। বেশি শীতের কারণে মানুষ কাজ করাতে চায় না। একদিন কাজ পাই তো দুই দিন বসে থাকতে হচ্ছে।  

দিনাজপুর আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন বলেন, আজ (শনিবার) সকাল ৬টায় দিনাজপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় তিন কিলোমিটার।

তিনি আরও বলেন, বায়ুমন্ডলের উপরিভাগে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ অত্যাধিক হারে থাকায় দিনের বেলা সূর্যের দেখা মিলছে না বা সূর্যের আলোর কাঙ্ক্ষিত তাপ পাওয়া যাচ্ছে না। আজ থেকে জলীয় বাষ্পের আধিক্য কিছুটা কমতে পারে এবং দিনের অবস্থার ক্রমান্বয়ে ধীরে ধীরে উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী দু থেকে তিন দিন রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে আরও কিছুটা হ্রাস পাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে।


  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আজ থেকে কলেজ ও প্রাথমিকে ঈদের ছুটি শুরু

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম হঠাৎ উত্থান-পতন

শাকিব-নিশো বিতর্ক নিয়ে মুখ খুললেন রায়হান রাফী

সীমান্তের শুন্যরেখায় শেষবারের মতো মৃত মায়ের মুখ দেখল বাংলাদেশের দু্ই মেয়ে।

৩০ দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শুরু

মহার্ঘ্য ভাতা নয়, বিশেষ প্রণোদনাই পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মাইক্রোবাসের ধাক্কা, নিহত তিন

বাজেট উপস্থাপন করছেন অর্থ উপদেষ্টা

সিকৃবির ৬ হলের নাম পরিবর্তন

১০

টুং টাং শব্দে মুখরিত কামারপট্টি

১১

প্রকৃতির খুব কাছে থাকতে চাই : বুবলী

১২