দেশে চিকিৎসা নেওয়ার কারণ জানালেন জামায়াত আমির

ছবি: সংগৃহীত ।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘দেশের চিকিৎসার প্রতি সব সময় আস্থা ছিল। সেই চিকিৎসাব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা ফেরাতে আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে দেশেই চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর ইব্রাহিমপুরের মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে চিকিৎসা নেয়ার উদ্দেশ্য ছিলো যারা হাঁচি-কাশি দিলেই বিদেশে যায়, সেটির প্রতিবাদ। রাজনৈতিক মহলের বন্ধুদের বলবো, যে চিকিৎসা একেবারেই বাংলাদেশে প্রাপ্যতা নাই তাহলে সেই চিকিৎসার জন্য যান আপত্তি নাই। কিন্তু যে চিকিৎসা দেশেই রয়েছে তার জন্য যাওয়া উচিত নয়। আপনি দেশ বদলাবেন, জাতিকে সোনালী স্বপ্ন দেখাবেন, আগামীর সোনার বাংলা গড়বেন আর দেশ এবং দেশের চিকিৎসা আপনার পছন্দ হবে না, তাহলে আপনাকে সমর্থন করি না। আপনি যেদিন কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে নিজ দেশে চিকিৎসা নেবেন, সেদিন উপলব্ধি করবেন আমাদের চিকিৎসায় কোথায় কোথায় ফাঁকফোকর রয়েছে। তখনই কেবল আপনার পক্ষে চিকিৎসার পেটার্ন পরিবর্তন করা সম্ভব।’

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের সাধারণ মানুষ, যাদের বিদেশে যাওয়ার সক্ষমতা নেই, তারা দেশের চিকিৎসায় ভরসা রাখেন। সাধারণ মানুষ যেখানে বিদেশে চিকিৎসা নিতে পারে না, সেখানে আমি কীভাবে বিদেশে যাই?’

এ সময় ভয়হীন, মানবিক, স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্য দেশের মানুষকে আগামীর সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে আহ্বান জানান তিনি।


  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক ব্যক্তি ও এমপি প্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্সের নীতিমালা প্রকাশ

নির্বাচনী মিছিলে আমিও আপনাদের সঙ্গে থাকবো ইনশাআল্লাহ : তারেক রহমান

হাদির আক্রমণকারী চিহ্নিত, বিএনপিকে জড়িয়ে মিথ্যাচার চলছে: মির্জা ফখরুল

ভোলায় জামায়াত-বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে ১০জন আহত

সাংবাদিক আনিস আলমগীর ৫ দিনের রিমান্ডে

সিঙ্গাপুরে পৌঁছেছে হাদিকে বহন করা এয়ার অ্যাম্বুলেন্স

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লিন ক্যাম্পাস কর্মসূচি পালন

শাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

হাসিনা-কামালের মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল

হাদির হত্যাচেষ্টাকারীদের সম্পর্কে এখনই সবকিছু বলা যাবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনর্বিবেচনার দাবি সাদিক কায়েমের

১১

আদালত প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা নিরাপত্তা জোরদারে আইজিপিকে সুপ্রিম কোর্টের চিঠি

১২